Last Updated: December 30, 2013 18:27

দুবছর পর ফের চালু হল ঢাকুরিয়ার আমরি হাসপাতাল। তবে এখনই চালু হয়নি ইন্ডোর পরিষেবা। আপাতত সকাল আটটা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত চলবে আউটডোর পরিষেবা। রোগী দেখবেন সব বিভাগেরই মোট ২৬ জন চিকিত্সক। ৯ই ডিসেম্বর ২০১১ সালে ভোররাতে লাগা আগুনে জীবন্ত দগ্ধ হয়েছিলেন ঢাকুরিয়া আমরি হাসপাতালের ৯২ জন রোগী। এরপর থেকেই বন্ধ ছিল পরিষেবা।
২০১১ র ৯ ডিসেম্বর ঘটনাটি ঘটে। প্রাথমিক ভাবে আউটডোর পরিষেবা চালু হয়েছে। সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত আউটডোর খোলা থাকবে। সব বিভাগেরই আউটডোর খোলা পাওয়া যাবে। মোট ২৬ জন চিকিত্সক বসবেন। মূল ভবনের দোতলায় বারোটা আউটডোর খোলা হয়েছে। অ্যানেক্স বিল্ডিয়ে খোলা হয়েছে চারটি আউটডোর। একতলা দোতলায় খোলার অনুমতি দিয়েছে দমকল, স্বাস্থ্ দফতর।
আগুন লেগিছিল সেই বাড়িটি বনদ্ধ। ইসিজি, ইইজি এক্সরে, কার্ডিওলজি, আল্ট্রাসোনোগ্রাফি, হার্টের বিভিন্ন পরীক্ষা, রক্ত পরীক্ষা করা হবে। সম স্ত প্যাথলজিকাল পরীক্ষা করা হবে মুকুন্দপুর, ও সল্টলেকের শখায়। সকাল আটটা থেকে দুপুর বারোটা পর্যন্ত ফ্রি। ষাট টাকা দিয়ে রেজিস্ট্রেশন। কনসালটেন্সি ফি দিতে হবে না। রবিবার সকাল নটা থেকে বিকেল চারটে পর্যন্ত খোলা থাকবে আউটডোর। ইন্ডোর পরিষেবা এখনই শুরু হচ্ছে না। অগ্নিনির্বাপণের সব বন্দোবস্ত তরৈ হওয়ার পর আবেদন জানাবে আমরি। আউটডোর পরিষেবা চালুর প্রথম দিনই রোগীদের ভিড়।
৯ই ডিসেম্বর ২০১১। ভোররাতে লাগা আগুনে জীবন্ত দগ্ধ হয়েছিল ঢাকুরিয়া আমরি হাসপাতালের ৯২ জন রোগী। ২ বছর কেটে গেলেও দোষীরা শাস্তি পায়নি। মামলা এখনও বিচারাধীন।
First Published: Monday, December 30, 2013, 18:27