Last Updated: March 8, 2014 13:00

দ্রুত যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবে, এই আশায় বুক বেঁধেছেন বাংলাদেশের অনেকে। ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের সময় দাঙ্গা ঘটানোর অভিযোগ উঠেছিল যাঁদের বিরুদ্ধে, ১৯৭২-এর সিমলা চুক্তি অনুযায়ী পরে তাঁরাই মুক্তি পান। আগের বার ক্ষমতায় আসার পর শেখ হাসিনা প্রশাসন এই অভিযুক্তদের বিচারের উদ্যোগ নিয়েছে। তাঁদের বিচার দ্রুত হোক, এখন অনেকের এটাই দাবি।
বাংলাদেশের স্বনামধন্য সমাজকর্মী এবং চিত্রনির্মাতা তনভির মোকাম্মেলের মতো অনেকেই এখন চাইছেন মুক্তিযুদ্ধের অপরাধীদের বিচারের ব্যাপারে সঠিক পথে হাঁটুক সরকার। কারণ, এখন এটা প্রমাণ করা অত্যন্ত জরুরি যে, সার্বিক ভাবে মানুষের ভালর জন্যই সরকার যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু করেছিল।
এই বার্তাটা মানুষের কাছে পৌছে দেওয়া অত্যন্ত দরকারি। মোকাম্মেল মনে করেন, তার জন্য দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন আশু কর্তব্য। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের নামে তাদেরকেই নিশানা করা হচ্ছে বলে সরকারের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই সরব জামাত-এ-ইসলামি এবং বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট পার্টির মতো দলগুলি। নির্বাচনকে প্রহসনে পরিণত করে আবার ক্ষমতায় এসেছেন শেখ হাসিনা। গত নির্বাচনে আন্তর্জাতিক পরিদর্শকরা না আসায় বিরোধীদের এই অভিযোগ আরও তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠেছে বাংলাদেশের রাজনীতিতে।ফলে মোকাম্মেলের মতো দেশের অনেক মানুষই চাইছেন, দ্রুত যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া শেষ হোক। এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নের রাস্তায় হাঁটুক দেশ। ঢাকা থেকে রাজীব খানের রিপোর্ট। ২৪ ঘণ্টা।
First Published: Saturday, March 8, 2014, 13:00