Last Updated: June 13, 2014 19:01

হাঁসফাঁস গরমের দোসর জমজমাট বিশ্বকাপ। কঠিন পরীক্ষায় উতরোতে তৈরি তারা। দাবি CESCর। গতকাল রেকর্ড গরমে চাহিদা অতীতের সব নজির ছাপিয়ে গেলেও পরীক্ষায় পাস CESC। একে রাম এ রক্ষা নেই। তায় সুগ্রিব দোসর। তীব্র গরম ও আপেক্ষিক আর্দ্রতায় হাঁসফাঁস করা শহরবাসীর নতুন জ্বর বিশ্বকাপ। রাত ৩ টে ৪টে পর্যন্ত খেলাপাগল বাঙালির বাড়িতে অন রয়েছে টিভি সেট ও সেট টপ বক্স। সবমিলিয়ে দুপুরে এসি, রাতে টিভি, শিল্পক্ষেত্রের চাহিদা, বাণিজ্যিক চাহিদা ও গৃহস্থালির চাহিদা। তবু লোডশেডিং হয়নি শহরের কোথাও। কিভাবে এই অবস্থা সামাল দিচ্ছে CESC?
১০ই জুন CESC এলাকায় মোট চাহিদা ছিল ১৯০৫ মেগাওয়াট। সংস্থার নিজস্ব উতপাদন ছিল ১০৯০ মেগাওয়াট। WBSEDCL থেকে আমদানি করতে হয়েছিল ৮১৬ মেগাওয়াট। ১১ই জুন মোট চাহিদা ১৯৮৬। উতপাদন ১১২০। আমদানি ৮৬৬।
১২ই জুন অতীতের সব রেকর্ড ছাপিয়ে যায়। একে তীব্র গরম। তারওপর রাতে বিশ্বকাপে ব্রাজিলের ম্যাচ। চাহিদা পৌছয় ২০৪২ মেগাওয়াটে। উতপাদন পৌছয় ১১৩৮ মেগাওয়াটে। আমদানি করতে হয় ৯০৪ মেগাওয়াট। শুক্রবার চাহিদা কিছুটা কমে দাঁড়ায় ১৯৪৫ মেগাওয়াট। নিজস্ব উত্পাদন ১১০০ র পর সংস্থাকে আমদানি করতে হয় ৮৪৫ মেগাওয়াট বিদ্যুত।
First Published: Friday, June 13, 2014, 19:01