Last Updated: January 26, 2014 10:22

শনিবার দমদমের সুভাষনগরের বহুতল থেকে জোড়া মৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়াল। মৃত শ্রেয়সী গুইন ও তাঁর মা নমিতা গুইনের গলায় ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে।প্রাথমিকভাবে এটিকে খুনের ঘটনা বলেই মনে করছে পুলিস।তবে কি কারণে এই খুন তাখতিয়ে দেখছে পুলিস।
দক্ষিণ দমদম পুরসভার পাঁচ নম্বর ওয়ার্ডের সুভাষনগরের তোর্সা অ্যাপার্টমেন্টের চারতলার বাসিন্দা সোমনাথ গুইন। শনিবার দুপুর দেড়টা নাগাদ জরুরি কাজে বাইরে যান সোমনাথবাবু। রাত সাড়ে আটটা নাগাদ বাড়ি ফিরে ফ্ল্যাটের দরজা খোলা অবস্থায় দেখতে পান তিনি। ঘরে ঢুকে খাটে শোয়ানো অবস্থায় মেয়ে শ্রেয়সী গুইনের মৃতদেহ দেখতে পান সোমনাথ বাবু। পাশেই মেঝেতে পড়েছিল স্ত্রী নমিতা গুইনের দেহও। দুজনের মুখ লিউকোপ্লাস্ট দিয়ে আটকানো ও পা দড়ি দিয়ে বাঁধা ছিল বলে জানা গেছে। দুজনেরই গলায় ছিল ছুরির আঘাত। এরপরেই সোমনাথ গুইন পুলিসে খবর দেন। পুলিসে এসে মৃতদেহ দুটি উদ্ধার করে নিয়ে যায়।
মা ও মেয়েকে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে বলে সন্দেহ স্থানীয় বাসিন্দাদের। ঘটনার তদন্তে নেমেছে পুলিস। তবে ভরসন্ধেবেলা সুভাষনগরের মতো জনবহুল এলাকায় নৃশংস খুনের ঘটনা শহরের নিরাপত্তাব্যবস্থাকে নিঃসন্দেহে আরও একবার চ্যালেঞ্জের সামনে দাঁড় করিয়ে দিলো।
First Published: Sunday, January 26, 2014, 10:22