
তৃণমূল কংগ্রেসের আজ ব্রিগেড সমাবেশ। লোকসভা ভোটের প্রস্তুতি শুরু হবে এই সভা থেকেই। সভায় জনসমাবেশ বেশ চোখে পড়ার মত। দেখে নিন এই সমাবেশ ঘিরে কী কী ঘটছে--
দুপুর ১.৩০টা থেকে শুরু হয় বক্তৃতা-- মমতা যা বলছেন---
আজকের সমাবেশে ২৫ লক্ষ মানুষ এসেছেন।
নন্দীগ্রামে কাণ্ডে সিবিআই চার্জশিট প্রসঙ্গে-- সিবিআই কংগ্রেসের এজেন্ট হিসাবে কাজ করেছে।
আমাকে মানবাধিকার শেখাবেন না।
দিল্লি চলো, ভারত গড়।
কেন্দ্রে পরিবর্তন আনতে হবে। গ্রামে গিয়ে প্রত্যেকের কাছ থেকে সাক্ষর নিন
কেন্দ্র সব টাকা কেটে নিয়ে না-গেলে বছরে ১০ লক্ষ বেকারদের চাকরি দিতাম।
মেয়েদের পাশে আমরা পরিপূর্ণ ভাবে আছি। কড়া অ্যাকশান আমরা নিই, নেব
বিরোধীরা কথায় কথায় কোর্টে যাচ্ছে। সিপিআইএম, কংগ্রেস, বিজেপি এক হয়েছে।
চিটফান্ডের জনক সিপিআইএম। তৃণমূল চিটফান্ডের টাকায় চলে না।
তৃণমূল আজ দেশের বিকল্প।
বাংলার বাইরে লোকসভার প্রচারে যাব। দিল্লিতে সংহতির সরকার চাই।
আমি চেয়ার চাই না, মানুষের ভাল চাই।
কালো টাকা দেশে ফেরাতে হবে।
কংগ্রেসের বিকল্প বিজেপি নয়, বিজেপির বিকল্প কংগ্রেস নয়। দেশের বিকল্প তৃণমূল কংগ্রেস। দিল্লিতে সংহতির সরকার চাই।
খাদ্যে, কৃষি, স্বাস্থ্যে রাজ্য প্রথম। কেন্দ্র সব টাকা নিয়ে চলে যাচ্ছে।
দুর্নীতি হটাও, দেশ বাঁচাও। দাঙ্গার মুখ চাই না। দিল্লিতে সংহতির সরকার চাই। ফেডারেল ফ্রন্ট তৈরির ডাক।
বাংলা থেকে দিল্লিতে পরিবর্তনের ডাক দিলেন মমতা। ফেডারেল ফ্রন্ট গড়তে হবে।
রাজ্যের বাইরেও বহু আসনে লড়বে তৃণমূল
তৃণমূল রাজতন্ত্রের নয় , গণতন্ত্রের বললেন মমতা।
বাংলায় ভারতকে পথ দেখাবে।
প্রতিটি লোকসভা আসনে জেতান তৃণমূল কংগ্রেসকে, আহ্বান মমতার।
মা-মাটি-মানুষকে সেল্যুট মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের।
বক্তৃতা দিচ্ছেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
--------------------------------
মঞ্চে হাজির প্রায় গোটা টলিউড। বক্তৃতা দিলেন দেব, সন্ধ্যা রায়।
সমাবেশ ঘিরে জনজোয়ার।
দুপুর ১.১৫টা-- মঞ্চে উঠে ঢালাও প্রশংসা করলেন মহাশ্বেতা দেবী। বললেন, "মমতা নিঃস্বার্থভাবে কাজ করেন"। সঙ্গে মহাশ্বেতা দেবী বললেন, মমতাকে প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দেখতে চাই।
দুপুর ১টা-- সভাস্থলে উঠলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সঙ্গে উঠলেন সাহিত্যিক মহাশ্বেতা দেবী।
দুপুর ১২টা-- তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্ব সমাবেশ স্থলে এসে গিয়েছেন।
সকাল ১১.৪৫টা-- তৃণমূল কংগ্রেসের সমাবেশকে ঘিরে উত্সবের মেজাজ ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে। বাঁকুড়া থেকে এসেছেন বাহা শিল্পীরা। সভা শুরুর আগে তাঁরা মেতে উঠলেন ধামসা মাদলের তালে তালে।
সকাল ১১টা-- বাংলায় উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি পালন করেছি, ফেসবুকে বললেন মুখ্যমন্ত্রী। মমতা বললেন, আজ বাংলা যা ভাবে,কাল তা ভাবে ভারত।
সকাল ১১.১৫টা-- ওয়াচ টাওয়ার থেকে ব্রিগেডে নিরাপত্তার স্বার্থে নজরদারি চালানো হচ্ছে।
ব্রিগেডে আসার পথে দুর্ঘটনা। হুগলির বলাগড়ে দুর্ঘটনা। নবদ্বীপের স্বরুপগঞ্জ থেকে আসছিল বাসটি। বলাগড়ের কাছে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি গাছে ধাক্কা মারে। আহত হয়েছেন ১৮ জন।
সকাল ১০.৩০টা-- ব্রিগেডের পথে চলেছেন মানুষ।
সকাল ১০.১৫টা-- যানজটে কার্যত অবরুদ্ধ শহর। কাজের দিনে যানজটে বেহাল শহরবাসী।
সকাল ১০টা- দুর্ভোগ চরমে। বাস অমিল, ট্রেনে ভিড়, মেট্রোয় মাছি গলার জায়গা নেই। সরকারি ও দূরপাল্লার বাসও অমিল।
সকাল ৯.৪৫টা-- বেলা বাড়ছে, সমাবেশে আসার মিছিলের সংখ্যা বাড়ছে।
সকাল ৯.৩০টা-- ব্রিগেড সমাবেশে যেতে না চাওয়ায় হুগলির গোঘাট এলাকার সিপিআইএম কর্মীর বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠল।
সকাল ৯.১৫টা-- রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ আসতে শুরু করেছেন।
সকাল ৯টা-- ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে মঞ্চের সামনের অংশ এখন থেকেই প্রায় ভর্তি।
সকাল ৮.৪৫টা- হাওড়া ,শিয়ালদহ স্টেশন থেকে মিছিল করে সমাবেশ আসছেন তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা।
সকাল ৮.৩০টা- যানজট শুরু কলকাতায়। পিটিএস, রবীন্দ্র সদনের সামনে চোখে পড়ার মত যানজট।
সকাল ৮টা-- সকাল থেকেই হাওড়া, শিয়ালদহ স্টেশনে উপচে পড়া ভিড়। সভায় আসতে হবে বলে স্টেশনে রাত কাটিয়েছেন অনেকেই।

আজ দুপুর ২টো থেকে শুরু হবে সভা। তাই শহরে জনতার ঢল। অবশ্য সকাল থেকেই যেভাবে ঘিরে ব্রিগেড ময়দানে ভিড় জমাতে শুরু করেছেন তৃণমূল কর্মী- সমর্থকেরা তাতে জনতার ঢল যে জনতার স্রোতে পরিণত হতে চলেছে সেটা বলাই যায়।
First Published: Thursday, January 30, 2014, 14:26