Last Updated: February 18, 2014 09:14

শ্যালিকাকে যৌনপল্লিতে বিক্রির অভিযোগে জামাইবাবুকে গ্রেফতার করল পুলিস। জামাইবাবু ও তাঁর এক সঙ্গীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগও এনেছেন ওই কিশোরী। বারাসতের দত্তপুকুর এলাকার বাসিন্দা ওই কিশোরী কয়েকদিন ধরেই নিখোঁজ ছিলেন। তাঁর জবানবন্দির ভিত্তিতে হাওড়ার একটি হোটেল থেকে আরও পাঁচ তরুণীকে উদ্ধার করেছে পুলিস। লতি মাসের নয় তারিখ থেকে নিখোঁজ ছিলেন বারাসতের দত্তপুকুরের বাসিন্দা এক কিশোরী। পনেরোই ফেব্রুয়ারি দত্তপুকুর থানায় অভিযোগ দায়ের করে পরিবার। এরপরেই কিশোরীর জামাইবাবু রবিউল ইসলামকে গ্রেফতার করে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে পুলিস। জিজ্ঞাসাবাদে পুলিস জানতে পারে, সোনাগাছির যৌনপল্লীতে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে কিশোরীকে।
কিন্তু ওই হোটেলে তল্লাসি চালিয়েও কিশোরীর সন্ধান পায়নি পুলিস। রবিবার ওই কিশোরীকে দত্তপুকুরের ময়না এলাকায় ছেড়ে দিয়ে যায় দুষ্কৃতীরা। তাঁকে উদ্ধার করে পুলিস। পরে কিশোরীর জবানবন্দির ভিত্তিতে হাওড়ার গাদিয়ারার ওই হোটেল থেকে আরও পাঁচজন তরুণীকে উদ্ধার করা হয়। হোটেল মালিক, ম্যানেজার ও রবিউল ইসলামসহ পাঁচজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিস।
First Published: Tuesday, February 18, 2014, 09:14