Last Updated: November 30, 2012 21:05

মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে গ্রিন জোন। বিধি অনুযায়ী থাকবে না কোনও হোর্ডিং। অথচ চিংড়িঘাটা থেকে টেকনোপলিস, পুরো এলাকার দুধারে রয়েছে বড় বড় হোর্ডিং। ওই সব হোর্ডিং যে বেআইনি, তা মেনে নিয়েছেন শাসকদলের এক বিধায়কও। তাহলে কি বেআইনি হোর্ডিংয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ? এপ্রশ্নের উত্তর কিন্তু স্পষ্ট নয়।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে চিংড়িঘাটা থেকে চিনারপার্ক পর্যন্ত এলাকা এবং গোটা নিউটাউনকে গ্রিন জোন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী এই সব এলাকায় থাকবে না কোনও হোর্ডিং। কিন্তু বাস্তবে ছবিটা একেবারেই অন্যরকম।
সল্টলেক বিধানসভার চিংড়িঘাটা থেকে টেকনোপলিস, এই এলাকায় রাস্তার দুধারেই রয়েছে বড়বড় হোর্ডিং। রাজারহাট গোপালপুরের তৃণমূল বিধায়ক সব্যসাচী দত্তের দাবি, যেসব এলাকায় হোর্ডিং রয়েছে তা সল্টলেক বিধানসভার মধ্যে পড়ে। ওই কেন্দ্রের বিধায়ক সুজিত বোসের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে কথা বলবেন বলে জানিয়েছেন সব্যসাচী দত্ত।
মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ অগ্রাহ্য করেই গ্রিন জোনে হোর্ডিং-এর ছড়াছড়ি। নির্দেশ যে মানা হচ্ছে না তা মেনে নিচ্ছেন শাসকদলের বিধায়কও। এরপরেও কি বেআইনি হোর্ডিং সরানো হবে গ্রিন জোন থেকে। সেসব অবশ্য প্রশ্নই থেকে যাচ্ছে।
First Published: Friday, November 30, 2012, 21:05