কে কী বললেন...

কে কী বললেন...

কে কী বললেন...কামদুনি, গেদে, গাইঘাটা...রাজ্যে ঘটে চলা একের পর এক নারী নির্যাতনের প্রতিবাদে আজ মিছিলে পা মেলান হাজার হাজার মানুষ। বিশিষ্টজনদের সঙ্গে একই মিছিলে হাঁটলেন কামদুনি, গেদে, গাইঘাটার মানুষেরা। সেই মিছিল থেকেই প্রতিবাদের সুর গর্জে উঠল বিশিষ্টজনেদের গলায়। কে কী বললেন:-

প্রাক্তন মেয়র বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য
- রাজ্যে যা নৈরাজ্য চলছে, তাতে অন্ধকারে ডুবে গিয়েছে সমাজ।

বিশিষ্ট নাট্যব্যক্তিত্ব দেবেশ রায়- রাজ্যে মহিলারা যেভাবে হিংসার শিকার হচ্ছেন, তার দায় সকলের।

কংগ্রেস নেতা নির্বেদ রায়- প্রতিবাদ সমবেত হলে তবেই জোরাল হয়। সেই দায়িত্ববোধ থেকেই মিছিলে অংশ নেওয়া।

অভিনেতা পরাণ বন্দ্যোপাধ্যায়- রাজ্যে নৈরাজ্যের জন্য দায়ী মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর মানসিক চিকিত্সার প্রয়োজন।

অভিনেতা সব্যসাচী চক্রবর্তী- চারপাশে যা চলছে, তা বন্ধ হওয়া দরকার।

নাট্যকার সুমন মুখোপাধ্যায়- মুখ্যমন্ত্রী সুলভ আচরণ করছেন না মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যা ঘটছে, তাতে মানুষ খুব বিরক্ত। তাই মিছিলের ডাক আসতেই রাজনীতি ভুলে অংশ নিলেন অসংখ্য মানুষ।

চিত্র পরিচালক তরুণ মজুমদার- প্রহসনে পরিণত হয়েছে প্রশাসন। প্রশ্ন করলেই, সাধারণ মানুষকে মুখ্যমন্ত্রী বলছেন চোপ্।

বাচিক শিল্পী উর্মিমালা বসু- এরপরেও সমাজ চুপ করে থাকলে মহিলাদের ওপর জঘন্য অত্যাচারের ঘটনা বাড়তেই থাকবে।

চিত্রশিল্পী ওয়াসিম কাপুর- মুখ্যমন্ত্রীর সহিষ্ণু হওয়া দরকার। ভাষা প্রয়োগের ক্ষেত্রে তাঁর সংযত হওয়া উচিত।

নাট্যব্যক্তিত্ব রুদ্রপ্রসাদ সেনগুপ্ত- রাজ্য অন্ধকারে ডুবে আছে। আলোর সন্ধান পেতেই মিছিলে আসা। শঙ্খ ঘোষের মতো মানুষের সান্নিধ্যে এলে শক্তি বাড়ে।

চিত্রশিল্পী সমীর আইচ- রাজ্যে একের পর এক খুন ধর্ষণের ঘটনা ঘটছে। অথচ নিশ্চুপ প্রশাসন। প্রতিকারের দাবি জানাতে গেলে জুটছে একনায়কের শাসানি। এরই প্রতিবাদে রাস্তায় নেমেছেন বুদ্ধিজীবীরা।






First Published: Friday, June 21, 2013, 21:06


comments powered by Disqus