Last Updated: January 23, 2014 18:07

বীরভূমের লাভপুরে আদিবাসী কিশোরীকে ফতোয়ায় গণধর্ষনের ঘটনায় নাম জড়াল শাসক দলের। স্থানীয় এক তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে উঠেছে ধর্ষণের অভিযোগ। অন্য নেতার নাম জড়িয়েছে সালিশি সভায় অংশ নেওয়ায়। যদিও তৃণমূল-যোগের সমস্ত অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল।
বীরভূমের আদিবাসী কিশোরীকে গণধর্ষণের ঘটনায় নাম জড়িয়েছে স্থানীয় তৃণমূল নেতা অজয় মণ্ডলের। তৃণমূলের দখলে থাকা চৌহদ্দা এক নং গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য তিনি।
গণধর্ষণ কাণ্ডে তৃণমূল নেতার জড়িত থাকার অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। তাঁর দাবি সালিশি সভার বিচারে আদিবাসীরাই সিদ্ধান্ত নেয়। সেখানে অন্য কারোর কথা শোনা হয় না।
অনুব্রত দলের জড়িত থাকার সম্ভাবনা উড়িয়ে দিলেও স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি,সালিশি সভায় হাজির ছিলেন তৃণমূল নেতা অজয় মণ্ডল। এরপর অজয় মণ্ডলের খোঁজে আমরা পৌছোই তার বাড়ি বিক্রমপুর গ্রামে। কিন্তু রাতারাতি বেপাত্তা তিনি। ফোন নম্বরও দিতে পারলেন না তৃণমূল নেতার স্ত্রী।
অজয় মণ্ডল ছাড়াও নাম জড়িয়েছে আরেক তৃণমূল নেতার। তিনি দেবরাজ মণ্ডল। সবলপুরের পাশেই রাজাবাসপুরে বাড়ি তৃণমূল নেতা দেবরাজ মণ্ডলের। তরুণী পুলিসের কাছে গণধর্ষণের অভিযোগ দায়েরের পর তাকেও গ্রেফতার করেছে পুলিস।
First Published: Thursday, January 23, 2014, 18:07