Last Updated: March 11, 2013 22:06

রাজ্য জুড়ে শ্লীলতাহানি চলছেই। যাদবপুর, বাসিরহাট,কাঁথি রাজ্যের বিভিন্ন জায়গা থেকে আসছে ধর্ষণ, শ্লীলতাহানির খবর।
এক ছাত্রীর শ্লীলতাহনির চেষ্টা, প্রতিবাদ করায় তার দাদা এবং এক দম্পতিকে মারধরের অভিযোগে গ্রেফতার করা হল এক যুবককে। গতকাল রাতে ঘটনাটি ঘটেছে বসিরহাটে। অন্যদিকে পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথিতে এক মহিলার শ্লীলতাহানির অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে এক শিক্ষককে।
ফের এক ছাত্রীর শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি ঘটেছে বসিরহাটে। রবিবার রাতে টিউশন সেরে দাদার সঙ্গে বাড়ি ফিরছিল একাদশ শ্রেণির ওই ছাত্রী। পথে আচমকা তাদের ঘিরে ধরে পাঁচ-ছজন যুবক। সাইকেল আটকে প্রথমে ছাত্রীর উদ্দেশে কটুক্তি, তারপর তাঁকে টানা হেঁচড়া করা হয় বলে অভিযোগ। বোনকে বাঁচাতে গেলে ওই ছাত্রীর দাদাকে মারধর করা হয়।
ঘটনার প্রতিবাদ করেন স্থানীয় এক দম্পতি। অভিযোগ তাদেরও মারধর করে দুষ্কৃতীরা। পুলিসে অভিযোগ না জানানোর জন্য হুমকিও দেওয়া হয়। সোমবার সকালে বসিরহাট থানায় অভিযোগ জানান ওই দম্পতি। এরপরই একজনকে গ্রেফতার করা হয়।
অন্যদিকে পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথিতে এক মহিলার শ্লীলতাহানির অভিযোগে কাঠগড়ায় এক শিক্ষক। অভিযুক্ত শিক্ষক কাঁথি মহকুমা হাসপাতালে ঠিকাদারির কাজ করেন। এই সংক্রান্ত ব্যাপারে ওই শিক্ষকের কাছে পাওনা টাকা চাইতে গিয়েছিলেন ওই মহিলা। সেসময় তাঁকে নিগ্রহ করা হয় বলে অভিযোগ। পরে ঘটনাস্থল থেকে নিগৃহীতাকে উদ্ধার করে পুলিস। সোমবার সকালে নিগৃহীতার অভিযোগের ভিত্তিতে ওই শিক্ষককে গ্রেফতার করা হয়।
First Published: Monday, March 11, 2013, 22:12