Last Updated: July 17, 2012 15:06

১৫ ঘন্টা কেটে গেলেও এখনও স্বাভাবিক হয়নি ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের বিদ্যুত্ পরিষেবা। জেনারেটরের সাহায্যে পরিষেবা সচল রাখার চেষ্টা হচ্ছে। তবে তাতেও পরিস্থিতি পুরোপুরি সামাল দেওয়া যায়নি। সুপার পার্থপ্রতিম প্রধানের অবশ্য দাবি জেনারেটর আনার পরই পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়ে যায় পরিষেবা। ভূগর্ভস্থ কেবল ফল্টের জন্যই এই বিদ্যুত্ বিভ্রাট বলে হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে। বিকেলের আগে হাসপাতালের বিদ্যুত্ পরিষেবা স্বাভাবিক হবে না বলে জানিয়েছেন পার্থবাবু। সোমবার রাত এগারোটা নাগাদ বিদ্যুত্ চলে যায় ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের সার্জিক্যাল বিল্ডিং-এ। রাতভর অন্ধকারে ডুবে থাকে হাসপাতাল চত্বর। মঙ্গলবার সকালেও বদলায়নি দুর্ভোগের ছবিটা। সুপার পরিষেবা সচল এই দাবি করলেও, হাসপাতালে পরিষেবা স্বাভাবিক হতে হতে বেলা গড়িয়ে যায়। এতবড় হাসপাতালে রাতভর আলো ছিল না। প্রশ্ন উঠছে কেন এত দেরিতে ব্যবস্থা করা হল জেনারেটরের? ভূগর্ভস্থ কেবল ফল্ট সারিয়ে হাসপাতালের বিদ্যুত্ পরিষেবা স্বাভাবিক করতেই বা এতটা সময় পেরিয়ে গেল কেন? সদুত্তর মেলেনি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের তরফে।
First Published: Tuesday, July 17, 2012, 17:06