Last Updated: September 12, 2013 11:03

গ্রেফতার করা হল দমদম ক্রাইস্ট চার্চ স্কুলের প্রিন্সিপালকে। এর আগে
স্কুলে র্যাগিংয়ের -এর ঘটনায় ছাত্রীর মৃত্যুর প্রতিবাদে স্কুলে বিক্ষোভের
জেরে পদত্যাগ করলেন প্রিন্সিপাল। সাদা কাগজে পদত্যাগ পত্র দেন তিনি। যদিও
অভিভাবকরা স্কুলের প্যাডে লেখা পদত্যাগ পত্রের দাবি করেছেন। দমদম
ক্রাইস্টচার্চ গার্লস স্কুলে ক্লাস ফাইভের ছাত্রী ছিল ঐন্দ্রিলা দাস। উঁচু
ক্লাসের ছাত্রীদের র্যাগিংয়ের জেরে আতঙ্ক তার মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ।
দমদম ক্রাইস্টচার্চ গার্লস স্কুলে ক্লাস ফাইভের ছাত্রী ছিল
ঐন্দ্রিলা দাস। উঁচু ক্লাসের ছাত্রীদের র্যাগিংয়ের জেরে আতঙ্ক তার মৃত্যু
হয়েছে বলে অভিযোগ। অন্যদিকে স্কুলে শান্তি বজায়া রাখার জন্য অনুরোধ জানালেন মৃত ছাত্রীর পরিবার।
দমদম ক্রাইস্ট চার্চ স্কুলে র্যাগিংয়ের -এর ঘটনায় ছাত্রীর মৃত্যুর প্রতিবাদে স্কুলে দিনভর বিক্ষোভ দেখান অভিভাবকরা। ঘেরাও করা হয়েছে স্কুলের প্রিন্সিপালকে। প্রিন্সিপালের পদত্যাগের দাবি জানিয়েছেন ক্ষুব্ধ অভিভাবকরা। দমদম ক্রাইস্টচার্চ গার্লস স্কুলে ক্লাস ফাইভের ছাত্রী ছিল ঐন্দ্রিলা দাস ।
পরিবারের অভিযোগ, গত বুধবার ছুটির পর ঐন্দ্রিলাকে বাথরুমে আটকে রাখে উঁচু ক্লাসের ছাত্রীরা। এরপর অসুস্থ হয়ে পড়ে শিশুটি। ভুল চিকিত্সার জেরে ছাত্রী মারা গিয়েছে বলেও অভিযোগ পরিবারের। স্কুল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছে মৃত ছাত্রীর পরিবার।
দমদম ক্যান্টনমেন্টের ক্রাইস্ট স্কুলের ওই ছাত্রীর গতকাল হাসপাতালে মৃত্যু হয়। অভিযোগ, কয়েকদিন আগে উঁচু ক্লাসের কয়েকজন ছাত্রী ওই ছাত্রীর কাছে ১০০ টাকা দাবি করে। টাকা না দেওয়ায় পঞ্চম শ্রেণির ওই ছাত্রীকে শৌচালয়ে আটকে রাখা হয়।
দীর্ঘ সময় চেঁচামেচি করলেও কেউ তার সাহায্যে কেউ এগিয়ে আসেনি। পরে সাফাইকর্মী শৌচালয় থেকে তাকে উদ্ধার করেন। স্কুল থেকে বাড়ি ফিরলেও আতঙ্কে কাঁটা হয়ে থাকে খুদে ওই ছাত্রী। জোর করে তাঁকে স্কুলে পাঠানোয় সে অসুস্থ হয়ে পড়ে। অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
First Published: Thursday, September 12, 2013, 20:43