Last Updated: April 23, 2013 16:33

মধ্যপ্রদেশের সিওনিতে পৈশাচিক যৌননির্যাতনের শিকার চারবছরের শিশু হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে। ধরা পড়েনি মূল অভিযুক্ত ফিরোজ খান। এরমধ্যেই সেই সিওনিতেই চারদিনের মধ্যে নিজের কাকার পৈশাচিক লালসার শিকার হল সাত বছরের এক বালিকা। ওই বালিকাকে ধর্ষণ করে হত্যা করল অভিযুক্ত ব্যক্তি।
অভিযুক্ত রমেশ, পেশায় জনমজুর। শনিবার ভাইঝিকে লোভ দেখিয়ে বাড়ি থেকে বার করে আনে রমেশ। অভিযোগ ওই নাবালিকাকে ধর্ষণের পর নদীতে ছুঁড়ে ফেলে দেয় রমেশ। রবিবার মেয়েটির মৃতদেহ উদ্ধার হয়। অভিযুক্ত রমেশ এখনও ফেরার। পুলিস তার খোঁজ চালাচ্ছে।
দিল্লিতে চলন্ত বাসে তরুণীর ধর্ষণ ঘিরে উত্তাল হয়েছিল দেশ। মকানুষের বিক্ষোভের আঁচ নড়িয়ে দিয়েছিল সরকারি মসনদ। প্রণয়ন হওয়ার পথে ধর্ষণ বিরোধী নয়া আইন। এর পাঁচ মাস পরে দিল্লির পাঁচ বছরের শিশুর ধর্ষণ নিয়ে ফের উত্তাল রাজপথ থেকে সংসদ। কিন্তু তাতেও যে আসলে সমাজে নারীদের সামগ্রিক অবস্থার বিন্দুমাত্র পরিবর্তন হয়েনি তা আরও একবার প্রমাণিত হল এই ঘটনায়।
First Published: Tuesday, April 23, 2013, 16:33