Last Updated: May 24, 2014 19:04

রোজভ্যালি নিয়ে ইডির তদন্তে উঠে এল বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। ইতিমধ্যেই কোম্পানির এগারোশো চল্লিশটি ব্যাঙ্ক অ্যাকউন্টের হদিস মিলেছে। সারদার তদন্তে নেমে তিনশো নব্বইটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের খোঁজ পেয়েছিলেন গোয়েন্দারা। ব্যঙ্ক অ্যাকাউন্টের সংখ্যা থেকে ইডি গোয়েন্দাদের ধারণা সারদার থেকেও বড় হতে রোজভ্যালির দুর্নীতি।
গতকাল রেজিস্ট্রেশন অব কোম্পানির দুই শীর্ষ কর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন ইডি কর্তারা। আরওসি-র কর্তারা জানিয়েছেন, রঘুনাথপুরে একই ঠিকানা ব্যবহার করে বেআইনিভাবে দুটি সংস্থার নামে রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছিল। ওই অফিসেই চলত জুয়েলারি সংস্থার শোরুমও। আমানতকারীদের টাকার চরিত্র বদল করে ওই জুয়েলারি সংস্থায় পাঠানো হত বলে ইডি গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন। রোজভ্যালির তদন্তে বেশকয়েকজন প্রভাবশালী ব্যক্তিকেও সমন পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইডি।
First Published: Saturday, May 24, 2014, 19:04