Last Updated: November 16, 2013 19:14

কপিলদেব-রবি শাস্ত্রী থেকে শুরু করে বিরাট কোহলি-মহম্মদ সামি। ২৪ বছর কত জনের সঙ্গেই না বাইশ গজ দাপিয়েছেন। আজ, ক্রিকেটকে বিদায় জানানোর মুহূর্তে সচিনের কথায় উঠে এল তাঁদের কথা। বললেন, এঁরা ছাড়া সচিন তেন্ডুলকর সম্পূর্ণ নন। আড়াই দশক ধরে ক্রিকেট খেলেছেন। তাঁর খেলায় মুগ্ধ হয়েছে তিন প্রজন্ম। উনিশশ উননব্বই সালে যখন তিনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলা শুরু করেন, সেইসময়কার কেউ আজ রাজনীতিক, কেউ ব্যাবসায়ী, কেউ বা ধারাভাষ্যকার। কিন্তু তাঁর এই প্রাক্তনদের কথা বলতে ভুললেন না সচিন। ফ্যাব ফাইভের চারজন আগেই অবসর নিয়েছেন। আজ নিলেন তাঁদের মধ্যে সবচেয়ে উঁচু তারাটি।
একটা দীর্ঘ সময় গাভাসকরকে আঁকড়ে বেঁচেছিল ভারতীয় ক্রিকেট। তারপর কপিলদেব। এরপর আড়াই দশক ধরে এই পাঁচ ফুট চার ইঞ্চিকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়েছে ভারতীয় ক্রিকেট। তিনিই হয়ে উঠেছেন ভারতীয় ক্রিকেটের মুখ। তাই বোধহয় ওয়াংখেড়েতে গাভাসকর-কপিল-বিষেণ বেদী থেকে সৌরভ-দ্রাবিড়, লক্ষ্ণণদের উজ্জ্বল উপস্থিতি। তাঁরা যে জানেন, আর কোনওদিন ২২ গজে দেখা যাবে না এই কোহিনুরকে। আর ভারতীয় ক্রিকেটের ব্যাটনটা হয়তো আজ তিনি তুলে দিলেন শিখর, বিরাট, রোহিতের হাতে। প্রার্থনা একটাই, তোমার পতাকা যারে দাও, তারে যেন দাও বহিবারে শকতি।
First Published: Saturday, November 16, 2013, 19:14