Last Updated: February 23, 2014 15:39

সকালের দিকে ঠাণ্ডা। তো বেলার দিকে গরম। রাতে ফের ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা। আবহাওয়ার এই খামখেয়ালিপনায় বাড়ছে রোগ। সর্দি-কাশি,জ্বর লেগেই থাকছে। কাশি ধরলে যেন সারতেই চাইছে না। এসবের হাত থেকে বাঁচতে কিছু সাবধানতা মেনে চলার কথা বলছেন চিকিত্সকরা। ভ্যাকসিন নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে বলেও জানিয়েছেন তাঁরা।
শীতকাল শেষ। আসছে গরম। এই মাঝের সময়টায় তাপমাত্রার ওঠানামা লেগেই রয়েছে। এই ঠাণ্ডা তো , তো এই গরম। তাপমাত্রার ওঠানামা মানেই আর্দ্রতার হেরফের । আর্দ্রতার ওঠাপড়ার সঙ্গে সঙ্গেই সক্রিয় হচ্ছে কিছু ভাইরাস। ভাইরাস শরীরে ঢোকার ফলে ইনফেকশনে ভুগতে হচ্ছে। শিশু এবং বয়স্কদের ক্ষেত্রে বেশি ভোগাচ্ছে এইসব ভাইরাস। জ্বর-সর্দি সারলেও কাশি যেন যেতেই চাইছে না। এজন্য ভ্যাকসিন নেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিত্সকরা।
এসব থেকে রেহাই পেতে কিছু সাবধানতা মেনে চলার কথা বলছেন চিকিত্সকরা। পুরোপুরি গরম না পড়া পর্যন্ত সোয়েটার, চাদর নিয়ে বেরোনোর পরামর্শ দিয়েছেন চিকিত্সক অমিতাভ সাহা। প্রয়োজনে টানা অ্যান্টি আলার্জিক খেতে হতে পারে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
শিশুদের হাম, মামস, পক্স এই জাতীয় অসুখ এইসময়েই হয়। রোগ পুরোপুরি না সারা পর্যন্ত বাড়িতে থাকা একান্ত জরুরি বলেও মনে করিয়ে দিয়েছেন চিকিত্সক অমিতাভ সাহা।
First Published: Sunday, February 23, 2014, 15:44