Last Updated: November 21, 2012 12:41

প্রাণদণ্ডের আগে সেভাবে কোনও শেষ ইচ্ছা জানায়নি আজমল কসাভ। তবে রাষ্ট্রপতির
কাছে তাঁর প্রাণভিক্ষার আবেদন খারিজ হওয়ার পর দিন কাসভ জানিয়েছিল,
প্রাণদণ্ডের খবরটা যাতে তার মায়েকে একবার জানানো হয়। এরপর পাকিস্তানে
কসাভের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হয়। তবে কসাভের প্রাণদণ্ডের
খবর তার বাড়ির লোকেরা জানত কি না তা এখনও পরিষ্কার নয়।
রাষ্ট্রপতি তার ফাসির আদেশ বহাল রাখার পর থেকেই মৃত্যুদণ্ড কার্যকরী করার প্রস্তুতি শুরু হয়ে যায়। আজমল কসাভকেও এ বিষয় সম্পূর্ণ ওয়াকিবহাল রাখা হয়। ফাঁসির পরে ডাক্তার তাকে মৃত বলে ঘোষণা করলে তার বাড়িতে খবর দিতে হাই কোর্টের আছে আবেদন জানায় জেল কর্তৃপক্ষ।
First Published: Wednesday, November 21, 2012, 16:07