Last Updated: June 29, 2013 13:15

তাঁর বক্তব্য কাট-পেস্ট করে বদলে ফেলা হয়েছে। খরজুনা কাণ্ডে এভাবেই নিজের সাফাই দিলেন মুর্শিদাবাদের পুলিস সুপার হুমায়ুন কবীর। শুধু তাই নয়, উল্টে যাবতীয় দায় চাপিয়েছেন সংবাদমাধ্যমের একাংশের ওপরে। সহবাস তত্ত্ব আড়াল করতে এবার কার্যত চব্বিশ ঘণ্টাকেই কাঠগড়ায় তুললেন মুর্শিদাবাদের পুলিস সুপার।
আসুন, একবার শুনে নিই, খরজুনা ধর্ষণকাণ্ড নিয়ে তেইশে জুন ঠিক কী বলেছিলেন মুর্শিদাবাদের পুলিস সুপার। না কাট-পেস্ট করে নয়...পুরোপুরি আনকাট--
-হুমায়ুন কবীর কী বলেছেন জানতে ক্লিক করুন এখানে... মাননীয় পুলিস সুপার, একবার বলবেন কোন প্রযুক্তি
তে এমন অমৃতবচন বদলে ফেলা যায়?
এখানেই থামেননি পুলিস সুপার। প্রশ্ন করতেই চটে উঠলেন পুলিস সুপার।
কিন্তু মিডিয়াকে যে যেতেই হবে, মাননীয় পুলিশ সুপার।
মাননীয় পুলিস সুপার, মানুষ যেখানে, যখনই আক্রান্ত হয়েছে, নারীর সম্মান আক্রান্ত হয়েছে, সেখানেই হাজির থেকেছে চব্বিশ ঘণ্টা। সেটা যে না পসন্দ তা-ও বুঝিয়ে দিলেন মুর্শিদাবাদের পুলিস সুপার।
মাননীয় পুলিস সুপার, সত্যকে হাজির করায় বারবার খোদ মুখ্যমন্ত্রীর টার্গেট হয়েছে চব্বিশ ঘণ্টা।
সাধারণ মানুষের পাশে থেকে তাঁদের কণ্ঠস্বরকে তুলে ধরাই যে মিডিয়ার কাজ। তাতে মুর্শিদাবাদের মাননীয় পুলিস সুপার কেন ক্ষিপ্ত হয়ে উঠলেন? তবে কি খরজুনার বাসিন্দাদের কথাটাই ঠিক?
কাট পেস্ট না করে, সেই আনকাট সত্যটা বেআব্রু হয়ে পড়াতেই কি খড়্গহস্ত মুর্শিদাবাদের মাননীয় পুলিস সুপার?
First Published: Saturday, June 29, 2013, 14:16