Last Updated: April 17, 2014 17:37

নরেন্দ্র মোদীর বিরুদ্ধে ওঠা তথ্য গোপনের অভিযোগ খতিয়ে দেখে থানাকে রিপোর্ট দিতে বলল আদালত। এই নিয়ে কিছুদিন আগে থানায় অভিযোগ জানাতে যান গুজরাটের এক ব্যক্তি। কিন্তু থানা পদক্ষেপ না নেওয়ায় তিনি আদালতে যান। তার ভিত্তিতেই এই নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
দুহাজার এক, দুই,সাত এবং বারোর নির্বাচনে মনোনয়ন পত্রে মোদী স্ত্রীর কথা জানাননি। ম্যারিটাল স্ট্যাটাসের কলম ফাঁকাই রাখতেন। এমনকী এক সাক্ষাত্কারে নিজেকে অকৃতদার বলে দাবি করেছিলেন তিনি। কিন্তু লোকসভা ভোটের মনোনয়ন পত্রে বিজেপির প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী জানিয়ে দিয়েছেন তিনি বিবাহিত। এরপরই মিথ্যাচারের অভিযোগে নির্বাচন কমিশনে যায় কংগ্রেস।
এই ইস্যুতে মোদীকে বিঁধতে ছাড়েনি কংগ্রেস। টুইট করেন দিগ্বিজয় সিং। খোঁটা দেন রাহুল গান্ধীও। তাঁর মন্তব্য, মোদী এই প্রথম স্বীকার করলেন যে তিনি বিবাহিত। বিজেপি মহিলাদের সম্মান জানানোর কথা বলে। অথচ গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী এতদিন নিজের স্ত্রীর বিষয়টি উল্লেখই করেননি। কিন্তু এতেও বিতর্কে দাঁড়ি পড়েনি। কংগ্রেসের পর এবার গুজরাটের রনিপ থানায় মোদীর বিরুদ্ধে এফআইআর করতে চেয়েছিলেন জনৈক এক ব্যক্তি। দুহাজার বারোর গুজরাটের মণিনগর বিধানসভা আসনের রির্টানিং অফিসারের বিরুদ্ধে এফআইআর করতে চেয়েছিলেন তিনি।
কিন্তু থানা অভিযোগ নিতেই চায়নি। এবার বিচার চেয়ে আদালতে গিয়েছেন ওই ব্যক্তি। গুজরাটের মুখ্য নির্বাচন কমিশনার অনিতা কারওয়ালকে চিঠি দিয়েছেন তিনি। তথ্য গোপন রাখার অভিযোগ খতিয়ে দেখে থানাকে তিন সপ্তাহের মধ্যে রিপোর্ট দিতে বলেছে আদালত।
First Published: Thursday, April 17, 2014, 17:37