Last Updated: November 17, 2011 23:56

ডেঙ্গি, চিকুনগুনিয়া ছিলই। তার উপরে বিভ্রান্তিকর জাপানি এনসেফ্যালাইটিস। রোগে-ভোগে ত্রস্ত রাজধানী। গত সেপ্টেম্বর থেকে এখনও পর্যন্ত ডেঙ্গিতে মৃত্যু হয়েছে সাত জনের। বাড়ছে চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা। জাপানি এনসেফ্যালাইটিসের প্রতিকার নিয়ে বিভ্রান্ত চিকিত্সক মহল।
গত সেপ্টেম্বরে ডেঙ্গি ধরা পড়ার পর এখনও পর্যন্ত দিল্লিতে মৃত্যু হয়েছে সাত জনের। তাদের মধ্যে রয়েছে বেশ কয়েকটি শিশুও। আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে আটশো সাতাত্তর। এঁদের মধ্যে চারশো বাইশ জনের চিকিত্সা হয়েছে গঙ্গারাম হাসপাতালে। দিল্লি পুরসভার হিসাব অনুযায়ী, চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা পৌঁছেছে একশো ছাব্বিশে। কিন্তু সবচেয়ে বড় বিপদ হয়ে দেখা দিয়েছে জাপানি এনসেফ্যালাইটিস। কারণ প্রায় অজানা এই রোগের প্রতিষেধক নেই। রোগ নির্ণয়েও অনেক সময় সমস্যা হচ্ছে। চিকিত্সকদের দাবি, প্রতি মুহূর্তে এই রোগ চরিত্র বদলানোয় সমস্যা আরো জটিল আকার ধারণ করেছে। সমস্যা রয়েছে ডেঙ্গি, চিকুনগুনিয়ার প্রতিষেধক, রোগ নির্ণয়ের ক্ষেত্রেও।
মধ্য, উত্তর ও পশ্চিম দিল্লির বিস্তীর্ণ ঘিঞ্জি এলাকায় কীটনাশকের ব্যবহার প্রায় নেই বললেই চলে। জঞ্জাল সাফাইয়েও পুরসভার অত্যন্ত ঢিলেঢালা মনোভাব। বিভিন্ন এলাকায় জমে রয়েছে জল। ফলে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ডেঙ্গি, চিকুনগুনিয়া।
First Published: Thursday, November 17, 2011, 23:56