Last Updated: April 11, 2012 09:24

ইতিমধ্যেই রাজ্যে আছড়ে পড়েছে সাত-সাতটি কালবৈশাখী। আরও ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া দফতর। আবহাওয়া বিজ্ঞানীরা বলছেন, কালবৈশাখীতে ঝড়ের সঙ্গে বৃষ্টি সেভাবে হচ্ছে না। সেই বেঁচে যাওয়া জলীয় বাষ্প থেকেই জন্ম নিচ্ছে আরেকটা কালবৈশাখী।
একের পর এক কালবৈশাখীর তাণ্ডবে বিপর্যস্ত গোটা রাজ্য। এপ্রিল মাসের ৪ তারিখ থেকে শুরু হওয়া কালবৈশাখীর গতি যেন থামছেই না। এই মরসুমে প্রথম কালবৈশাখী হয় মার্চ মাসের ৩১ তারিখে। এরপর এপ্রিল মাসে পরপর ৫ দিন। তবে এমন পরপর কালবৈশাখীর ঘটনা সাম্প্রতিক কালে ঘটেনি বলে দাবি আবহাওয়া গফতর অধিকর্তার।
একের পর এক কালবৈশাখী হলেও এর সঙ্গে যথেষ্ট বৃষ্টি না-হওয়ায় বাতাসে জলীয় বাষ্প থেকে যাচ্ছে। সেই জলীয় বাষ্পই কালবৈশাখীর অনুকুল পরিস্থিতি তৈরী করছে।
সোমবার আবহাওয়াদফতর সূত্রে রাজ্যে কালবৈশাখীর সম্ভবনা কমছে বলে জানানো হয়। তবে মধ্যপ্রদেশ থেকে বাংলাদেশ পর্যন্ত বিস্তৃত নিম্নচাপ অক্ষরেখা শক্তিশালী হওয়ায় মঙ্গলবার পুনরায় রাজ্যজুড়ে কালবৈশাখীর সতর্কতা জারি করা হয়। পূর্বাভাস অনুযায়ী মঙ্গলবারও কালবৈশাখী দাপট অব্যাহত ছিল।
First Published: Wednesday, April 11, 2012, 09:24