Last Updated: November 29, 2013 22:23

কুণাল ঘোষকে ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিল আদালত। আগামী ১৩ ডিসেম্বর ফের তাঁকে আদালতে তোলা হবে। এদিন কুণাল ঘোষের আইনজীবী আদালতের কাছে জামিনের আবেদন জানালেও তা খারিজ করে দেয় আদালত। এক্ষেত্রে সরকারি পক্ষের আইনজীবীর বক্তব্য ছিল জামিন পেলে মামলা প্রভাবিত করতে পারেন কুণাল ঘোষ।কুণাল ঘোষের জামিনের আবেদনের শুনানি নিয়ে সকাল থেকেই সরগরম ছিল বিধাননগর মহকুমা আদালত চত্ত্বর। শুক্রবার সকালে ইলেকট্রনিক্স কমপ্লেক্স থানায় সারদা কাণ্ডে ধৃত তৃণমূল সাংসদের শারীরিক পরীক্ষা করেন বিধাননগর মহকুমা হাসপাতালের চিকিত্সকরা। এরপরই বিধাননগর মহকুমা আদালতে নিয়ে যাওয়া হয় কুণাল ঘোষকে।
শুরু হয় শুনানি। সরকারি আইনজীবীর বক্তব্য ছিল কুণাল ঘোষ প্রথম থেকেই সব কিছু জানতেন। তা শুনে কোর্ট লক আপ থেকেই কুণাল ঘোষ চেঁচিয়ে বলেন, ডাহা মিথ্যে কথা বলছেন সরকারি আইনজীবী। সরকারি আইনজীবী বলতে থাকেন.. সুদীপ্ত সেন পালিয়ে গিয়েছিলেন। ইমেল করে সব কর্মীকে জানান কোম্পানি উঠে যাচ্ছে। এই ষড়যন্ত্রে কুণাল ঘোষও ছিলেন। তাই আগেই ইস্তফা দিয়েছিলেন। শুনেই কুণাল ঘোষ প্রশ্ন তোলেন, তাহলে সুদীপ্ত সেন সিবিআইকে চিঠি দিয়েছিলেন কেন। এরপরই কুণাল ঘোষের জামিনের আবেদন করেন তাঁর আইনজীবী। কিন্তু সে আবেদন মঞ্জুর হয়নি।
আগামী ১৩ ডিসেম্বর ফের কুণাল ঘোষকে আদালতে তোলা হবে।
First Published: Friday, November 29, 2013, 22:23