Last Updated: October 19, 2013 11:29

সীমান্তে জওয়ানদের হত্যা করা হল। প্রধানমন্ত্রী আশ্বাস দিলেন ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কিন্তু কিছু করেনি। কংগ্রেসের মধ্যে শুধুই ভাঙন ধরানোর বীজ রয়েছে। দেশকে আগে নিয়ে যাওয়ার জন্য আমাদের গঠনের রাজনীতি চাই।
আমরা এই ভোটে বিকেশর জন্য আপনাদের সমর্থন চাইছি। দেশকে আমরা উন্নয়ণ আনবই। বিকাশের মন্ত্র নিয়ে ভারতীয় জনতা পার্টি দেশকে উন্নতির শিখরে নিয়ে যাবই।
কংগ্রেস ভোট ব্যাঙ্ক পলিটিক্স করছে। আমরা চাই সব ধর্মের উন্নয়ন। ২০১৪ তে পরিবর্তন নিশ্চিত। সরকার আমরা গঠন করবই। ইন্ডিয়া ফাস্ট: সরকারের একমাত্র লক্ষ্য। দেশের উন্নয়নই একমাত্র লক্ষ্য হওয়া উচিত।
গুজরাতে তপশিলি জাতি ২২ শতাংশ। গুজরাত যদি অগ্রগতি করতে পারে। তালে উত্তর প্রদেশে হবে না কেন? আপনাদের কাজ করার ইচ্ছে নেই। তাই এইসব তত্ত্ব নিয়ে আসেন।
আপনার আওয়াজ দিল্লি পর্যন্ত শোনা যাবে। আগে বহু জনসভা করেছি, এমন ভিড় আগে দেখিনি। কানপুর আমার মন জয় করেছে। মানুষ অনেকক্ষণ ধরে রোদে অপেক্ষা করছেন। এর থেকেই বোঝা যায় মানুষ কংগ্রেসের প্রতি কতটা রেগে রয়েছে।
আপনাকী আপনাদের সন্তানের জন্য ভাল ভবিষ্যৎ চান না? কংগ্রেস ৬০ বছর ধরে ভুয়ো প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। নির্বাচন এলে ওরা ভুলে যার আগের বছর কী প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। ২০০৯-এ কংগ্রেস প্রতিশ্রুতি দেয় মুদ্রাস্ফীতি কমানো হবে। কিন্তু তা হয়নি, বরং বেড়েছে।
মোদীর জনসভাকে সফল করতে সমস্ত প্রস্তুতি সেরে ফেলেছে কানপুর বিজেপি। প্রধানমন্ত্রী প্রদপ্রার্থী ঘোষণা হওয়ার পর এই প্রথম কানপুরে প্রকাশ্য সমাবেশে বক্তব্য রাখবেন নরেন্দ্র মোদী। তবে এদিনের মোদী সভার উল্লেখযোগ্য, সবামঞ্চ নির্মানে শুধু ডেকরেটরস নয় বাস্তু বিশেষজ্ঞকেও তলব দেওয়া হয়। সভা শুনতে আসা জনতা মোদীকে ৩০ ফুট উচ্চতায় দেখতে পারবেন। ১০০ ফুট লম্বা মঞ্চে থাকবে রাজনৈতিক চমক, থাকবে উত্তরপ্রদেশ বিজেপির তাবর নেতারা। এমনকী গুজরাত মুখ্যমন্ত্রীর আসা যাওয়ার সময় ঠিক হয়েছে পাঁজি ঘেটেই।
শনিবার দুপুর ১টায় সভাস্থলে পৌঁছবেন মোদী। মোদীকে স্বাগত জানাতে শুক্রবার রাতেই পৌঁছেছেন অমিত শাহ্। তোরজোড় চলছে পুর কদমে। তারই দায়িত্বে শাহ্। বিজেপি কর্মীদের বিশেষ দল গঠন করে চলছে কাজ। আজকের সভায় শ্রোতাদের একটা বড় অংশ ছাত্ররাই হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
First Published: Saturday, October 19, 2013, 16:38