গ্রামে স্কুল নেই, অভিযোগ এইটুকুই , আশা ছিল মুখ্যমন্ত্রীর কাছে গিয়ে জানাবেন দাবি, পুলিসের `কল্যাণে` ম

গ্রামে স্কুল নেই, অভিযোগ এইটুকুই , আশা ছিল মুখ্যমন্ত্রীর কাছে গিয়ে জানাবেন দাবি, পুলিসের `কল্যাণে` মমতার সভায় ঢুকতেই পারলেন না কেশিয়াড়ির আদিবাসী মহিলারা

গ্রামে স্কুল নেই, অভিযোগ এইটুকুই , আশা ছিল মুখ্যমন্ত্রীর কাছে গিয়ে জানাবেন দাবি, পুলিসের `কল্যাণে` মমতার সভায় ঢুকতেই পারলেন না কেশিয়াড়ির আদিবাসী মহিলারা প্রশ্ন করতে যাননি শিলাদিত্য চৌধুরীর মতো। গ্রামে স্কুল নেই। সেনিয়ে লিখিত অভিযোগ পত্র সহ মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে কেশিয়াড়ির সভায় গিয়েছিলেন আদিবাসী মহিলারা। দেখা করা দূর অস্ত, তাঁদের সভায় ঢুকতেই দিল না পুলিস। এমনকি পুলিস হেনস্থাও করেছে বলে অভিযোগ মহিলাদের। মুখ্যমন্ত্রীর আবদেন আর তাঁরই সরকারের পুলিসের আচরণে কেন এই ফারাক, বুঝে উঠতে পারছেন না আদিবাসী মহিলারা।

বেলপাহাড়িতে মুখ্যমন্ত্রীর সভায় সারের দাম নিয়ে প্রশ্ন করতে গিয়ে মাওবাদী তকমা জুটেছিল শিলাদিত্য চৌধুরীর। আর সোমবার কেশিয়ারির সভায় মুখ্যমন্ত্রীর কাছে পৌছতেই পারলেন না নারায়ণগঞ্জের আদাবিসী মহিলারা। ওই এলাকার বলভদ্রপুর গ্রামে নেই কোনও স্কুল। মুখ্যমন্ত্রী প্রায় প্রতিটি সভাতেই ঘোষণা করছেন, মানুষের অভিযোগ থাকলে তিনি তা শুনতে চান। সেকারণে আশায় বুক বেঁধেছিলেন বলভদ্রপুর গ্রামের আদিবাসী সংগঠনের মহিলারা।

স্কুলের সমস্যা নিয়ে লিখিত অভিযোগপত্র তৈরি করে কেশিয়ারির সভায় গিয়েছিলেন তাঁরা। পরিকল্পনা ছিল মুখ্যমন্ত্রীর কাছে সরাসরি অভিযোগ পত্র জমা দেবেন। কিন্তু তাঁদের অভিযোগ, পুলিস মুখ্যমন্ত্রীর কাছে পৌছতেই দেয়নি। উল্টে ধাক্কা মেরে সভাস্থল থেকে বের করে দেয়। পুলিশ অভিযোগ পত্র ছিঁড়ে ফেলে বলেও অভিযোগ করেছেন আদিবাসী মহিলারা।

First Published: Monday, March 31, 2014, 23:04


comments powered by Disqus