মুম্বই বিস্ফোরণ থেকে কারাদণ্ড, টাইমলাইন

মুম্বই বিস্ফোরণ থেকে কারাদণ্ড, টাইমলাইন

মুম্বই বিস্ফোরণ থেকে কারাদণ্ড, টাইমলাইন১২ মার্চ, ১৯৯৩: পর পর ১২টি বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল মুম্বই। সরকারি হিসাবে নিহত ২৫০, আহত ৭০০।

১৯ এপ্রিল, ১৯৯৩: মুম্বই বিমানবন্দর থেকে মুম্বইয়ের অপরাধ দমন শাখা আটক করে তৎকালীন হিন্দি সিনেমার সুপারস্টার সঞ্জয় দত্তকে। ওই দিনই গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। সুনীল দত্ত পুত্রের বাড়ি তল্লাসি করে এক-৫৬ রাইফেল, একটি ৯এমএম পিস্তল সহ আরও কিছু বেআইনি অস্ত্র উদ্ধার করে। পুলিস অভিযোগ আনে মুম্বই বিস্ফোরণের ঠিক আগে এই অস্ত্রগুলি দেশে চোরা পথে এসেছিল।

২৮ এপ্রিল, ১৯৯৩: জেরায় নিজের অপরাধ স্বীকার করেন এই সুপারস্টার।

৫ মে, ১৯৯৩: মুম্বই হাইকোর্টের নির্দেশে অন্তর্বর্তিকালীন জামিন পান সঞ্জয় দত্ত।

৪ নভেম্বর, ১৯৯৩: সঞ্জয় দত্তের বিরুদ্ধে চার্জশিট গঠিত হয়। মুম্বই হামলার ষড়যন্ত্রের অভিযোগ আনা হয় তাঁর বিরুদ্ধে।

৪ জুলাই, ১৯৯৪: বিশেষ আদালত (টাডা) তাঁর জামিন খারিজ করে দেয়। ফের গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। ছয় বছরের কারাদণ্ডের নির্দেশ দেওয়া হয় সঞ্জয়কে।

২০ নভেম্বর, ১৯৯৪: নিজের স্বীকারোক্তি থেকে সরে আসেন সঞ্জয় দত্ত।

২২ জুলাই, ১৯৯৫: তৎকালীন প্রেমিকা মডেল রিয়া পিল্লাইয়ের সঙ্গে দেখা করার অনুমতি পান সঞ্জয়। কোর্টের নির্দেশে অসুস্থ প্রেমিকাকে দেখতে তাঁর ফ্ল্যাটে যান সঞ্জয়।

১১ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৫: টাডা আদালত সঞ্জয় দত্তের জামিনের আবেদন খারিজ করে দেয়।

১৬ অক্টোবর, ১৯৯৫: ১৬ মাস গেলে কাটাবার পর জেল থেকে সুপ্রিমকোর্টের চিফ জাস্টিসকে লেখা সঞ্জয়ের একটি চিঠির ভিত্তিতে তাঁর জামিন মঞ্জুর করে শীর্ষ আদালত। এই চিঠিটিকে পরে পিটিশন হিসাবে রূপান্তরিত করা হয়।

২৭ নভেম্বর, ২০০৬: মুম্বই বিস্ফোরণ কাণ্ডে টাডা আদলত শমন করে সঞ্জয় দত্তকে।

২ অগাস্ট, ২০০৭: ফের গ্রেফতার হন মুন্না ভাই। তাঁকে পুনের ইয়েরওয়াড়া জেলে নিয়ে যাওয়া হয়।

২০ অগাস্ট, ২০০৭: শীর্ষ আদালতের নির্দেশে জামিন পান সঞ্জয়।

২১ মার্চ, ২০১৩: সঞ্জয় দত্তকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের নির্দেশ শীর্ষ আদালতের। চার সপ্তাহের মধ্যে আত্মসমর্পণের নির্দেশ সুপ্রিমকোর্টের।









First Published: Thursday, March 21, 2013, 13:43


comments powered by Disqus