Last Updated: December 11, 2013 16:37

মোহনবাগান (১) মুম্বই এফসি (১)
(সাবিথ) (মহম্মদ রফি)
মহামেডান (২) বেঙ্গালুরু এফসি (৩)
(জোসিমার ২) (জনি, সুনীল ছেত্রী ২)
ইস্টবেঙ্গল (০) সালগাওকর (০)
বুধবার আই লিগে খেলতে নেমেছিল কলকাতার তিন প্রধান ক্লাব। বুধবার আই লিগে তিন প্রধান ক্লাবের কাছেই তিন পয়েন্ট অধরাই থাকল। মোহনবাগান হার বাঁচাল, ইস্টবেঙ্গল জিততে পারল না, আর মহামেডান হেরে গেল। মুম্বই এফসি, সালগাওকর আর বেঙ্গালুরু এফসি দেশের তিন দিকের তিন ক্লাব কলকাতার ক্লাবেদের কাঁদিয়ে ছাড়ল।
সাবিথের গোল মোহনবাগানকে কোনওরকমে এক পয়েন্ট এনে দিল। যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে সুনীল ছেত্রী আবার জ্বলে উঠে মহামেডানকে হারিয়ে দিলেন। গোয়ায় আর্মান্দো কোলাসো হারাতে পারলে না পুরনো শত্রু ডেরেক পেরেরার সালগাওকরকে।
আই লিগে ফের পয়েন্ট খোয়ানোর রাস্তা ধরল মোহনবাগান। কল্যানী স্টেডিয়ামে কোনওরকমে মুম্বই এফসি-র বিরুদ্ধে হার বাঁচাল মোহনবাগান। ম্যাচের ৮০ মিনিটে সাবিথের গোলের সৌজন্যে খেলা শেষ হয় ১-১ গোলে। পয়েন্ট খোয়ানোয় বেশ কিছুটা পিছিয়ে পড়ল মোহনবাগান। ১৩ ম্যাচের পর করিমের দলের পয়েন্ট দাঁড়াল ১৫।
ম্যাচের ১০ মিনিটে মহম্মদ রফির করা গোলে এগিয়ে যায় মুম্বই এফসি। গোলশোধ করার অনেক সুযোগ পান বাগানের স্ট্রাইকাররা। কিন্তু অভিষেক ম্যাচে তুবড়ির মত উজ্জ্বল ক্রিস্টোফার আজ যেন শিবরাত্রির সলতে। ওডাফাও বেশ ম্যাড়ম্যাড়ে। রামের পরিবর্তে নামা সাবিথ শেষ অবধি মানরক্ষা করলেন। প্রয়াগ ইউনাইটেডের বিরুদ্ধে ৪-০ গোলে জয়ের পর করিমের আজকের মোহনবাগানকে ঠিক চেনা গেল না।
এদিকে, ম্যাচ শেষের পর ক্ষোভ ফেটে পড়েন মোহনবাগান সমর্থকরা।
First Published: Wednesday, December 11, 2013, 18:02