Last Updated: August 21, 2013 10:27

আরও তলিয়ে গেল টাকা। মঙ্গলবার বাজার খোলার পর এক ডলারের দাম দাঁড়ায় ৬৪ টাকা ১১ পয়সা । পরে পরিস্থিতির কিছুটা সামলে দিনের শেষে ডলারের দাম দাঁড়িয়েছে ৬৩ টাকা ২৫ পয়সা। টাকার লাগাতার পতন রুখতে বাজার থেকে আট হাজার কোটি টাকার ঋণপত্র কেনার কথা ঘোষণা করেছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক।
প্রায় প্রতিদিনই দুঃসংবাদ। বাজার খোলার পর টাকার পতন আর সেনসেক্সে ধস। সোনার আমদানি শুল্ক বাড়ানো থেকে দেশের বাইরে বিনিয়োগ নিয়ন্ত্রণ। ডলারের বাড়তি খরচ রুখতে গত কয়েকমাসে চেষ্টার কসুর করেনি কেন্দ্রীয় সরকার বা রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। যদিও তাতে কাজের কাজ কিছু হয়নি।
অর্থনীতির এই অধোগতির জন্য কয়েকটি বিষয়কে চিহ্নিত করছেন বিশেষজ্ঞরা।
কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ডেফিসিট
ভারত তার উত্পাদিত পন্য রফতানি করে যত ডলার আয় করে আমদানি বাবদ খরচ হয় বেশি তার থেকে বেশি। চলতি খাতে এই ঘাটতির হার বাড়তে থাকাতেই কমছে টাকার দাম।
আমদানি খরচ বৃদ্ধি
আর্থিক মন্দার বিশ্বে রফতানি বাড়ানোর সুযোগ কম। তাই কমাতে হবে আমদানি। সোনার আমদানি শুল্ক বাড়িয়ে সে চেষ্টাও করা হয়েছে। কিন্তু, পেট্রোপন্য আমদানি করতেই হবে। টাকার দাম পড়ায় যার জন্য বাড়তি খরচ গুণছে রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাগুলি। যার জেরে বাড়তে পারে পেট্রোল-ডিজেলের দাম। যার পরোক্ষ প্রভাবে আবার জিনিসপত্রের দাম বাড়ার আশঙ্কা।
বিদেশি বিনিয়োগে ঘাটতি
First Published: Wednesday, August 21, 2013, 10:27