Last Updated: Friday, September 6, 2013, 17:48
থানার মধ্যে সাব ইন্সপেক্টরকে গালিগালাজ, মারধর। অভিযোগ খোদ ওসির বিরুদ্ধেই। উর্ধতন কর্তৃপক্ষ বিষয়টি আড়াল করার চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ। এই ঘটনায় ব্যাপক ক্ষুব্ধ পুলিসকর্মীরা। এর আগেও একাধিক অভিযোগে অভিযুক্ত কাশীপুর থানার ওসি কলিমুদ্দিন। কিন্তু কোনও ক্ষেত্রেই ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি তাঁর বিরুদ্ধে। ঘটনার সূত্রপাত মঙ্গলবার। অগ্নিদগ্ধ হয়ে মৃত্যু হয় সোনালী সাহা নামে এক মহিলার। কালীঘাটের বাসিন্দা ওই মহিলার মৃত্যুর পরেই কাশীপুর থানায় মুখ্যমন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ মহল থেকে নির্দেশ আসে ময়নাতদন্তের জন্য দ্রুত কাগজপত্র তৈরি করার। সেই কাগজপত্রই তৈরি করছিলেন এসআই বাদল দত্ত। হঠাত করেই থানায় ঢোকেন ওসি মহম্মদ কলিমুদ্দিন। দেরি হচ্ছে কেন, এই অভিযোগে বাদলবাবুকে অশ্রাব্য গালিগালাজ শুরু করেন। বাদলবাবুর পাল্টা প্রশ্ন ছিল, গালিগালাজ করছেন কেন? এরপরেই তাঁকে মারধর করেন কলিমুদ্দিন। গলাধাক্কা দিয়ে বের করে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়।